কটিয়াদীতে মেয়ের বিয়েতে উপহার সামগ্রী না নিয়ে দোয়া চাইলো পরিবার - Doinik Probaho
রবিবার , ২১ মে ২০২৩ | ২৮শে মাঘ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
  1. অন্যান্য
  2. অর্থনীতি
  3. আইন আদালত
  4. আন্তর্জাতিক
  5. কৃষি ও প্রকৃতি
  6. ক্যাম্পাস
  7. ক্রিকেট
  8. খেলাধুলা
  9. গণমাধ্যম
  10. জাতীয়
  11. জেলার খবর
  12. তথ্যপ্রযুক্তি
  13. দেশজুড়ে
  14. ধর্ম
  15. নারী ও শিশু

কটিয়াদীতে মেয়ের বিয়েতে উপহার সামগ্রী না নিয়ে দোয়া চাইলো পরিবার

প্রতিবেদক
সাইফ
মে ২১, ২০২৩ ৪:০৩ অপরাহ্ণ

কটিয়াদী (কিশোরগঞ্জ) প্রতিনিধি : কিশোরগঞ্জের কটিয়াদীতে একটি সামাজিক বিয়ে এখন আলোচ্য বিষয় হয়েছে। এলাকায় এবং সামাজিক মাধ্যমেও হচ্ছে প্রশংসা। বিয়েতে উপহার সামগ্রী ও টাকা দেওয়া নিষেধ, নবদম্পতির জন্য দোয়া ও ভালোবাসা কাম্য’ বিয়ের অনুষ্ঠানে এমন ব্যানার লাগানো। বর্তমানে সামাজিক এক ধরনের কথিত প্রথা হয়ে দাঁড়ানো এই রিতীর বাহিরে গিয়ে এমন উদ্যোগ গ্রহণ করাতে প্রশংসায় ভাসছে কনে পক্ষ। বিষয়টি উপস্থিত সবার নজর কেড়েছে৷ ফলে এটি এখন এলাকায় প্রধান আলোচ্য বিষয় হয়েছে।
জানা যায়, কটিয়াদী উপজেলার আচমিতা ইউনিয়নের হারিনা গ্রামে বানিয়াগ্রাম বাজার জামে মসজিদের ইমাম ও খতিব মাওলানা মুয়াজ্জম হোসাইনের কন্যার সাথে পাশ্ববর্তী নাগেরগ্রাম নিবাসী আবদুল হাসিমের ছেলে মাওলানা সাব্বির হোসাইনের সাথে বিবাহ হয়। গত ১৯ মে শুক্রবার কনের বাড়িতে ধর্মীয় রীতিমতো বিয়ের অনুষ্ঠান হয়েছে। এতে শতাধিক মেহমান অংশ নেন। আমন্ত্রিত মেহমানদের থেকে উপহার সামগ্রী নিতে নিরুৎসাহিত করা হয়েছে কনে পক্ষ থেকে।বিয়েতে অংশ নেওয়া মেহমান আব্দুল কাদির, শফিকুল ইসলাম, জুয়েল সহ আরো কয়েকজন জানান, বর্তমান সামাজিক অবস্থায় এমন বিয়ে সত্যি প্রশংসনীয়। বিয়েতে উপহার ও টাকা একরকম বিনিময় প্রথা হয়ে যায়। সব মেহমান এক নয়। অনেকের জন্য খালি হাতে দাওয়াতে আসাটা লজ্জাকর মনে করে। এমন প্রথা থেকে আমাদের বের হয়ে আসতে হবে। আমরা তাদের জন্য দোয়া করি। বানিয়াগ্রামের সাংস্কৃতি ও সমাজকর্মী ওবাইদুল্লাহ আকন্দ ভুবন বলেন, বিয়েতে উপহার সামগ্রী ও টাকা দেওয়ার কথিত এমন বিনিময় প্রথাকে আমিও সমর্থন করিনা৷ এই বিয়েটি আমাদের সমাজের জন্য একটি অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে। এ বিষয়ে মেয়ের বাবা ও বানিয়াগ্রাম বাজার জামে মসজিদের ইমাম ও খতিব মাওলানা মুয়াজ্জম হোসাইন বলেন, আসলে আমি শুধুমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য আয়োজন করেছি৷ এখানে সকল মানুষ যাতে সহজেই আসতে পারে এজন্য এই উদ্যোগ৷ লক্ষ ছিলো খাওয়ানো কোন বিনিময় নয়। আর এটার পরে ছেলের পক্ষের অনুষ্ঠানেও এমনি উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে৷ ফলে উভয়ের জন্য এটি ভালো দিক৷ আমার বার্তা হচ্ছে যে কোন অনুষ্ঠান হউক, এটা যেন বাণিজ্যিক রুপ না নেয়। লক্ষ থাকতে হবে শুধু মানুষকে খাওয়ানো।

সর্বশেষ - লিড নিউজ

আপনার জন্য নির্বাচিত

কিশোরগঞ্জে সচেতন তরুণ্যের আরবী নববর্ষ উদযাপন

কিশোরগঞ্জে শীতকালীন পিঠা উৎসব

কিশোরগঞ্জে শেখ কামাল আন্ত:স্কুল ও মাদ্রাসা অ্যাথলেটিকস প্রতিযোগিতার উদ্বোধন

‘নারী-কন্যার সুরক্ষা করি, সহিংসতামুক্ত বিশ্ব গড়ি’ পালনে ব্লাস্ট এর ক্যাম্প অনুষ্ঠিত

টাকা ছাড়া মেলে না সেবা দালালের নিয়ন্ত্রণে “কিশোরগঞ্জ পাসপোর্ট অফিস “

রাষ্ট্রপতি পুলিশ পদক পেলেন পাকুন্দিয়ার রাজিব

কিশোরগঞ্জ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সন্তান কমান্ড জেলা শাখার ৬ দফা দাবিতে সংবাদ সম্মেলন ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বরাবরে স্মারকলিপি পেশ

খালেদাকে বিদেশ পাঠাও, আহ্লাদের আর শেষ নেই: প্রধানমন্ত্রী

জন্ম-মৃত্যু নিবন্ধন কার্যক্রমে দেশসেরা হলেন কিশোরগঞ্জ জেলা

রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ থাকবে আজ